আপনার চুলকে দিন সেরা পুষ্টিকর উপাদান। হেয়ার সার্জার চুল পুনরুদ্ধার শ্যাম্পু , আল্ট্রাক্স ল্যাব হেয়ার সার্জ একটি ক্যাফিন শ্যাম্পু। হেয়ার সার্জ শ্যাম্পু মার্কিন যুক্তরাষ্টে তৈরী ।

Image
৫০% ডিসকাউন্ট পেতে ও বিশেষজ্ঞ টিম থেকে পরামর্শ নিতে এখুনি অর্ডার করুন: বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিন: হেয়ার সার্জ শ্যাম্পুর   কার্যকারিত: পুরুষ ও মহিলাদের জন্য সর্বাধিক কার্যকর শীর্ষস্থানীয় শ্যাম্পু  গবেষণা করা স্বাস্থকর ও প্রাণবন্ত চুলের যত্নে সাহায্য করে চুল ভেঙে যাওয়া রোধ এবং স্বাস্থ্যকর করে চুল উদ্দীপনা জন্য শীর্ষ রেট ২০২০ শ্যাম্পু  শক্তিশালী ক্যাফেইন যোগিক সমন্বয় রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর চুল প্রচার করে এবং ভলিউমাইজ করে  এক ধরণের বিপ্লবী শ্যাম্পু যা চুলের পাতলা চুলকে পুষ্ট করতে এবং ঘন করতে প্রাকৃতিক চুলের বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে। হেয়ার সার্জ শ্যাম্পুটি সম্পূর্ণ বিতরণ ব্যবস্থা হিসাবে কাজ করার জন্য সঠিকভাবে তৈরি করা হয়েছে, আপনার চুলের ফলিকিতে সঠিক উপাদান সরবরাহ করা এবং তারা সেখানে থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে। হেয়ার সার্জ শ্যাম্পুর  পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য কার্যকর :                 - হেয়ার সার্জ শ্যাম্পু আপনাকে চুল দিতে আপনাকে সহায়তা করতে পারে যা আপনি হতে পারেন। - আপনার নিয়মিত শ্যাম্পু ছাড়াও...

গ্রিন কফি সম্পর্কে সবকিছু জেনে রাখা দরকার। গ্রিন কফি খেলে কি সত্যিই রোগা হয়? কফিও কি কমায় মেদ? গ্রিন কফি নিয়ে জানা অজানা সব প্রশ্নের উত্তর নিচে জেনে নিন।






 

৫০% ডিসকাউন্ট পেতে ও বিশেষজ্ঞ টিম থেকে পরামর্শ নিতে এখুনি অর্ডার করুন:



গ্রিন কফি খেলে কি সত্যিই রোগা হয়? কফিও কি কমায় মেদ?

গ্রিন কফি। প্রথমে নামটা শুনে হয়ত খটকা লাগতে পারে, কিন্তু শুধুমাত্র কফিপ্রেমী নয় বরং হেলথ প্র্যাকটিশানারদের  কাছে এই কফি সমানভাবে সমাদৃত। গ্রিন কফি আসলে অমিশ্রিত, রোস্ট না করা কফির দানা, যা কফি গাছ থেকে নিষ্কাশিত করা হয়। সাধারণ কফি এই সব প্রাকৃতিক দানার রোস্ট করা রূপ। গ্রিন কফির দানা এবং তার নিষ্কাশিত রূপের মধ্যে ক্যাফেইন ও ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড থাকে এবং এটা বিশ্বাস করা হয় যে এর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত উপকারিতা আছে। রোস্ট বা পোড়ালে সেই গুণগুলো বেরিয়ে যায়। 

ওজন কমানোর উপাদান হিসেবে গ্রিন কফি খুব জনপ্রিয় এবং সাধারণ কফির তুলনায় অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। গ্রিন কফির দানা এবং তার নিষ্কাশিত রূপের মধ্যে ক্যাফেইন ও ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড থাকে এবং এটা বিশ্বাস করা হয় যে এর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত উপকারিতা আছে। রোস্ট বা পোড়ালে সেই গুণগুলো বেরিয়ে যায়।  




গ্রিন কফির স্বাস্থ্য সংক্রান্ত উপকারিতা 

১. রক্তচাপ কমায়

গ্রিন কফির ক্লোরেওজেনিক অ্যাসিড হাই ব্লাড প্রেশার কমিয়ে হৃৎপিণ্ডকে সঠিকভাবে কাজ করতে দেয় এবং আচমকা হওয়া সমস্যা থেকে সুরক্ষিত করে। 

২. কর্মক্ষমতা  এবং মেজাজের উন্নতি করে

গ্রিন কফির মধ্যের ক্যাফেইন প্রতিক্রিয়ার সময়, স্মৃতিশক্তি, সজাগ-সতর্কতার উন্নতির সাথে অবসন্ন হতে দেয় না। 

৩. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উৎস

গ্রিন কফির দানার নির্যাসের মধ্যে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা রক্ত ও লিভারকে ডিটক্সিফাই করে শরীরে ফ্রি র‍্যাডিকেলের প্রভাব কমিয়ে দেয়।  

৪. ডায়াবেটিক কেয়ার

গ্রিন কফির দানার ক্লোরেওজেনিক অ্যাসিড গ্লুকোজ বেরনো কমিয়ে দেবার সাথে রক্তস্রোতে গ্লুকোজের ভারসাম্য বজায় রাখে। এটা এছাড়াও শরীরে অতিরিক্ত এনার্জি দেয় এবং হরমোনের কাজকে স্বাভাবিক রাখে।     

৫. অতিরিক্ত কিছু ইঞ্চি কমায়

গ্রিন কফির ক্লোরেওজেনিক অ্যাসিড শরীরের ফ্যাট এবং সুগারের মেটাবোলিজমকে প্রভাবিত করে ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটা এছাড়াও শরীরের কম পরিমাণ ফ্যাটের শোষণ করিয়ে ওজন কমায়। 






গ্রিন কফি কি সুরক্ষিত?

গ্রিন কফি ও সাধারণ কফির একই ক্যাফেইন থাকে। পরিমিত পরিমাণে খেলে গ্রিন কফি সুরক্ষিত। সেটা যদি না হয়, তাহলে অতিরিক্ত ক্যাফেইন স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বেশ কিছু ঝুঁকির সৃষ্টি করে।  

অতিরিক্ত গ্রিন কফি যদি খান তাহলে: 

  • দুশ্চিন্তায় ভুগবেন। অতিরিক্ত পরিমাণ ক্যাফেইন দুশ্চিন্তার সমস্যা আরও খারাপ করতে পারে। 
  • বাওয়েল সিনড্রোম থাকলে গ্রিন কফি সমস্যা বাড়িয়ে দেয়।
  • গর্ভবতী হন কিংবা শিশুকে স্তন্যদুগ্ধ পান করান।  
  • চোখের সমস্যা থাকলে, অতিরিক্ত গ্রিন কফি খেলে গ্লুকোমা হতে পারে।
  • হাড়ের দুর্বল গঠন হলে, গ্রিন কফি ইউরিনের মাধ্যমে ক্যালসিয়াম বের করে দিয়ে অস্টিওপোরেসিসের সমস্যা সৃষ্টি করে। 
  • ইনসোমনিয়ার সমস্যা হয়।

তবে গ্রিন কফির খাওয়ার নিয়মও জানতে হবে আপনাকে !
তা হলে কতটুকু, কখন, কী ভাবে খাবেন ?

‘হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেলথ’-এর বিজ্ঞানীদের মতে, কম ক্যালোরির সুষম খাবার ও পরিমিত ব্যায়ামের সঙ্গে দিনে কম করে ৩–৪ কাপ বা ৭২০–৯০০ মিলি–র মতো কফি খেলে সব দিক বজায় থাকে৷ পেশিবহুল সুঠাম শরীর চাইলে আরও বেশি খেতে পারেন৷ কখন কী ভাবে খাওয়া যেতে পারে দেখে নিন—

সকাল–দুপুর ও রাতে খাবার খাওয়ার কিছু ক্ষণ আগে খান৷ কম খাবারে পেট ভরবে৷ খাবার খাওয়ার পর খান৷ শরীরে চর্বি কম জমবে৷ ক্লান্ত লাগলে খান৷ কাজ করতে পারবেন দ্বিগুণ উৎসাহে৷ বাড়বে ক্যালোরি খরচ৷ ব্যায়ামের আগে খাবেন৷ মধ্যপথে ও শেষেও খেতে পারেন৷
তবে বাড়াবাড়ি করবেন না৷ কারণ তাতে নানা বিপদের শঙ্কা রয়েছে।


ডাক্তারদের মতামত : 

ডঃ অন্তনিয়াস রাজ সিং (ভারত)
ডায়েটিশিয়ান
কাজের অভিজ্ঞতা - ২৭ বছর

100% অর্গানিক পণ্য প্রাকৃতিক উৎস হতে প্রাপ্ত ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ (বার্নারস) মেটাবোলিসম বৃদ্ধি করে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে কোনও ডায়েটারি সীমাবদ্ধতা নেই। শরীরের ওজন কমানোতে উদ্ভাবনী চিকিৎসা। কোনও রাসায়নিক দ্রব্য ছাড়াই সহজে এবং কার্যকরী উপাদান দিয়ে মাত্র ৪ সপ্তাহে ৩৩ কেজি পর্যন্ত কমাতে পারবেন।







ডাঃ আজিজা আবদুল আওয়াং (মালেশিয়া)
ডায়েটিশিয়ান
কাজের অভিজ্ঞতা - ১৮ বছর

ডায়েট, এক্সারসাইজ এবং "লাইপোসাকশন" এখন অতিরিক্ত ওজন কাটিয়ে উঠতে ব্যবহৃত প্রধান পদ্ধতি। তবে স্থুলতাজনিত সমস্যায় ভুগতে থাকা মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। উপরোক্ত পদ্ধতির কোনওটিই জনপ্রিয় এবং কার্যকর হিসাবে বিবেচনা করা যায় না। গবেষণায় প্রাপ্ত প্রতিবেদন নিয়মিত স্লিম ফিট গ্রিন কফি পান করলে আপনার শরীর এর মেটাবলিসম সিস্টেম বৃদ্ধি হয়ে অতিরিক্ত মেদ কমাতে সহযোগিতা করবে


৫০% ডিসকাউন্ট পেতে ও বিশেষজ্ঞ টিম থেকে পরামর্শ নিতে এখুনি অর্ডার করুন:


Comments

  1. This comment has been removed by the author.

    ReplyDelete
  2. বি এস টি আই এর অনুমোদন নিয়েছেন কি?

    ReplyDelete
  3. আমদানি কারক এর ঠিকানা সহ মোবাইল নাম্বার প্রকাশ করুন।

    ReplyDelete

Post a Comment